নানিয়ারচর প্রতিনিধিঃ
রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়াচর উপজেলার বুড়িঘাট ইউনিয়ন থেকে নানিয়াচর সদর আসা-যাওয়া বর্তমানে অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য প্রায় ৮ হাজার জনসাধারণের। বর্তমানে এই পথ পাড়ি দিতে সময় লাগে প্রায় দুই ঘণ্টা। তবে একটি মাত্র ৯ কিলোমিটার সড়ক হলে যাতায়াতের সময় কমে মাত্র ২০ মিনিটে নেমে আসবে, যা এলাকার মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (LGED) কর্তৃক বর্তমানে ১৮৬০ মিটার কার্পেটিং সড়কের কাজ চলমান রয়েছে। তবে এলাকাবাসীর দাবি, বাকি ৭ কিলোমিটার সড়ক দ্রুত নির্মাণ করা হলে এটি হবে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ রাস্তা, যা স্থানীয়দের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সহজ ও উন্নত করবে।
বক্সপপ
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দীর্ঘদিন ধরে এই রাস্তাটির উন্নয়নের দাবি জানানো হলেও এখনো সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হয়নি। রাস্তার বাকি অংশ দ্রুত নির্মাণ হলে বুড়িঘাট ইউনিয়নের অন্তত ৮ হাজার মানুষ সরাসরি উপকৃত হবে। শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষি ও ব্যবসার ক্ষেত্রে উন্নতি ঘটবে এবং নানিয়াচর সদরের সঙ্গে তাদের সংযোগ আরও দৃঢ় হবে।
এছাড়া, এই সড়কটি হলে এলাকার কৃষকদের উৎপাদিত আনারস, কাঁঠাল, আমসহ বিভিন্ন মৌসুমি ফল ও কৃষিপণ্য সহজে বাজারজাত করা সম্ভব হবে। কৃষকদের জন্য এটি হবে বড় সুবিধা, কারণ বর্তমানে নাজুক সড়ক ব্যবস্থার কারণে পণ্য পরিবহনে সমস্যা হয় এবং অনেক সময় ন্যায্য দাম পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। নতুন রাস্তা হলে ব্যবসায়ীরা সহজেই তাদের পণ্য বাজারে নিতে পারবেন, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে।
এলাকাবাসী সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, "এই রাস্তা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি সম্পূর্ণ হলে যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটবে, যা আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথ খুলে দেবে।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ার প্রমোদ খীসা জানায়,বুড়িঘাটের পুলিপাড়া সহ এই বুড়িঘাট এলাকা হতে প্রায় ৫ হাজার পরিবার নানিয়ারচর সদর উপজেলাতে চলাচল করে,রাস্তাটা সম্পূর্ণ হলে ব্যপক সুবিধা পাবে এখান কার স্থানীয়রা।
ফজর | ৫.৩০ মিনিট ভোর |
---|---|
যোহর | ১.৩০ মিনিট দুপুর |
আছর | ৪ টা বিকাল |
মাগরিব | ৬ টা সন্ধ্যা |
এশা | ৭.৩০ মিনিট রাত |
জুম্মা | ১.৪০ মিনিট দুপুর |